ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ১৯ ২০২৪,

এখন সময়: ০৯:৩৫ মিঃ

গুণীজন সংবর্ধনা পেলেন সাবেক দুই অর্থমন্ত্রী

ডেস্ক নিউজ | ১২:০২ মিঃ, আগস্ট ৩০, ২০১৯



‘গুণীজন সংবর্ধনা ২০১৯’ পেলেন সাবেক দুই অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও এম সাইদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে তাদের যৌথভাবে এ সংবর্ধনা দেয় বণিকবার্তা ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সংবর্ধনা পাওয়ার পর এম সাইদুজ্জামান বলেন, ‘আমি সত্যিই অভিভূত এ ধরনের সংবর্ধনা পেয়ে। নিজেকে গুণীজন মনে করি না। নিজেকে সিভিল সার্জন হিসেবেই ভাবতে ভালোবাসি। তবে দীর্ঘ কর্মজীবন ও চলার পথে অনেক গুণীজনের সংস্পর্শ পেয়েছি। এটা আমার সৌভাগ্য।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ড. মশিউর রহমান, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিসহ আরও বেশ কয়েকজন মন্ত্রী। তারা সবাই সংবর্ধনা পাওয়া সাবেক এই দুই অর্থমন্ত্রীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন এবং তাদের অবদান তুলে ধরেন।

এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ২১টি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি), বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১৪ জন সচিবসহ দেশের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যবসায়ী, সরকারের কর্মকর্তারা।

সংবর্ধনা দেয়ার আগে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও সাইদুজ্জামানের কর্মময় জীবনের ওপর সংক্ষিপ্ত প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। পরে তাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় দুজনকে উত্তরীয় পরিয়ে দেয়া হয় এবং তুলে দেয়া হয় সম্মাননা ক্রেস্ট। একই সঙ্গে তাদের হাতে উপহার হিসেবে তুলে দেয়া হয় একটি পোর্ট্রেট।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ১৯৮২ থেকে ১৯৮৩ সালে অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসে। ওই সময় তিনি সিলেট-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৮ সাল পর্যন্ত টানা অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

সাইদুজ্জামান ১৯৭৭ থেকে ১৯৮২ ও ১৯৮২ থেকে ১৯৮৩ সময়ে সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ সালের জানুয়ারি থেকে ১৯৮৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি প্রধান অর্থ সচিব ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা (প্রতিমন্ত্রীর সমান মর্যাদা), তারপর অর্থ মন্ত্রণালয়ের পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। একই সময়ে তিনি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। 

মন্তব্যঃ সংবাদটি পঠিত হয়েছেঃ 16068 বার।




সর্বশেষ আপডেট

তিন মাসে ব্রিটিশ রাজপরিবারের ৩ সদস্যের ক্যানসার শনাক্ত পররাষ্ট্রনীতিতে ফ্লপ বাইডেন ও ট্রাম্প রাফায় পূর্ণ মাত্রার অভিযান ‘ইসরায়েলকে আরও বিচ্ছিন্ন করার’ ঝুঁকিতে ফেলবে : ব্লিঙ্কেন পুতিনকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন ঈদযাত্রা নিরাপদ এবং নির্বিঘ্ন করতে ৭ সিদ্ধান্ত আইপিইউ অ্যাসেম্বলি সম্মেলনে যোগদানের জন্য স্পিকারের ঢাকা ত্যাগ জিল্লুর রহমান ছিলেন মাটি ও মানুষের নেতা : মতিয়া চৌধুরী প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান অনুকরণীয় রাজনীতিবিদ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী উন্নয়ন কাজে জনগণের কল্যাণের বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বিএনপি নেতারা ক্লান্ত, কর্মীরা হতাশ : সেতুমন্ত্রী বিএনপি সফল হলে দেশে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান হতো : তথ্য প্রতিমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিলে বলেই বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে : এনামুল হক শামীম পথশিশুদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বুথ ফেরত জরিপে বিপুল ভোটে জয়ী পুতিন ওয়াশিংটনে মিডিয়া ডিনারে ট্রাম্পের কঠোর সমালোচনায় বাইডেন বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারো নেই : ওবায়দুল কাদের নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করতে হবে : রেলপথ মন্ত্রী পাঁচ হাজার বছরের জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ : সেতুমন্ত্রী আব্দুল হাই এমপির মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক